Long Raisins (লম্বা কিসমিস) প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি এবং পুষ্টিকর। রান্না, ডেজার্ট এবং স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে এর ব্যবহার অসাধারণ। বিদেশ থেকে আমদানি করা এই প্রিমিয়াম কোয়ালিটির কিসমিস সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্য উপকারিতায় ভরপুর।

ব্যবহার:
✅ রান্নায় – পোলাও, বিরিয়ানি, মিষ্টান্ন ইত্যাদিতে স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়াতে
✅ স্ন্যাকস – স্বাস্থ্যকর বিকেলের নাস্তায় সরাসরি খাওয়ার জন্য
✅ সালাদ ও দইয়ে মিশিয়ে মজাদার পুষ্টিকর খাবার হিসেবে
✅ কেক, ডেজার্ট, পুডিংয়ের উপাদান হিসেবে

স্বাস্থ্য উপকারিতা:
✅ প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক
✅ হজমের উন্নতি ঘটায়
✅ শক্তি যোগায়
✅ রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সহায়তা করে

প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই প্রাকৃতিক ও পুষ্টিকর লম্বা কিসমিস ব্যবহার করুন। সহজলভ্য – 250g, 500g, 1kg প্যাকেজে।

কিসমিস (Raisins) এমন একটি উপাদান যা ব্যতীত সেমাই, পায়েশ বা ফিরনির মতন মিষ্টান্ন যেনো অসম্পূর্ণই থেকে যায়। এটি মূলত শুকনো আঙুর। শুকানোর ফলে আঙুরে বিদ্যমান পুষ্টি উপাদান আরও ঘনীভূত হয়ে যায় এবং কিসমিসকে আরও পুষ্টি সমৃদ্ধ করে তোলে। এর আদি অবস্থান মধ্যপ্রাচ্যে হলেও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এর বিশেষ সুখ্যাতি দেখা যায়।

সোনালি – বাদামি, গাঢ় বাদামি বা কালচে এমন নানা রঙের কিসমিসের দেখা মিলে থাকে। রঙের এই পার্থক্য আসে মূলত কোন পদ্ধতিতে শুকানো হচ্ছে তার উপর ভিত্তি করে।

কিসমিসের আরো উপকারিতা –

১। এতে আছে আয়রন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়া, ভিটামিন বি৬, বোরনের মতন গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান।
২। খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে সাহায্য করে।
৩। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রেখে হৃদরোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।
৪। এটি উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্পন্ন একটি খাবার।
৫। এতে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট অস্টিওপোরোসিস, ক্যান্সারের মতন ক্রনিক ডিজিজ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
৬। এটি কোষের ভাঙন রোধ করতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে।
৭। এটি সলিউবল ফাইবার এর একটি চমৎকার উৎস। এই ফাইবার অনেকাংশে পেটের সমস্যা দূর করে এবং হজমশক্তি ত্বরান্বিত করে।
৮। এর অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি গুণাগুণ বিদ্যমান।
৯। দাঁতে প্ল্যাক বা পাথর জমার সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে এই খাবারটি।
১০। এতে বিদ্যমান বোরন জয়েন্ট এর ব্যথা দূর করতে ভূমিকা রাখে।